পাগলা গণেশ প্রশ্ন উত্তর / Class 7 Bangla Pagla Gonesh

Class 7 Bengali Question Answer Pagla Gonesh
Categories: Uncategorized

Amazon থেকে কিনুন খুব কম দামে Smart Watch!

Smart Watch
Buy Now

পাগলা গণেশ’ প্রশ্ন ও উত্তর / Class 7 Bangla Pagla Gonesh

সপ্তম শ্রেণী
পাগলা গণেশ প্রশ্ন উত্তর
পাঠ্য পুস্তকের প্রশ্নগুলির উত্তর:

১. সঠিক উত্তরটি খুঁজে নিয়ে লেখো।

১.১ ‘পাগলা গণেশ’ একটি- (বিজ্ঞান/কল্পবিজ্ঞান/রূপকথা)’

উত্তর: ‘পাগলা গণেশ’ হল একটি কল্পবিজ্ঞান বিষয়ক গল্প।

১.২ ‘অবজার্ভেটরি’র বাংলা প্রতিশব্দ (পরীক্ষাগার/ গবেষণাগার/ নিরীক্ষণাগার)।

Amazon থেকে কিনুন সুন্দর প্লাস্টিক ফুল, আপনার ঘরকে সাজান এক নতুন রূপে!

Plastic Flowers
Buy Now

উত্তর: ‘অবজার্ভেটরি’র বাংলা প্রতিশব্দ হল নিরীক্ষণাগার

১.৩ সভ্যসমাজ থেকে দূরে পালিয়ে গিয়ে গণেশ (হিমালয়ের গিরিগুহায়/ গভীর জঙ্গলে/মহাকাশে) আশ্রয় নিয়েছিলেন।

উত্তর: সভ্যসমাজ থেকে দূরে পালিয়ে গিয়ে গণেশ হিমালয়ের গিরিগুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন।

১.৪ গল্পের তথ্য অনুসারে মৃত্যুঞ্জয় টনিক আবিষ্কার হয়েছিল (৩৫৮৯/৩৪৩৯/৩৫০০) সালে।

উত্তর: গল্পের তথ্য অনুসারে মৃত্যুঞ্জয় টনিক আবিষ্কার হয়েছিল ৩৪৩৯ সালে।

২. সংক্ষেপে উত্তর দাও।

২.১ “সালটা ৩৫৮৯”—এই সময়ের মধ্যে পৃথিবীতে কোন্ কোন্ নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের কথা গল্পে বলা হয়েছে?

Amazon থেকে কিনুন খুব কম দামে Smart Watch!

Smart Watch
Buy Now

উত্তর: বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার: সালটা ৩৫৮৯, ইতিমধ্যে মাধ্যাকর্ষণ প্রতিরােধকারী মলম আবিষ্কৃত হয়ে গেছে। চাঁদ, মঙ্গল ও শুক্রগ্রহে মানুষ ল্যাবরেটরি স্থাপন করেছে, সূর্যের আরও দুটি গ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছে এবং জানা গেছে সৌরজগতে আর কোনাে গ্রহ নেই। মৃত্যুঞ্জয় টনিক আবিষ্কারের কারণে পৃথিবীতে মানুষ আর মারা যায় না। আলাের চেয়েও দ্রুতগতিসম্পন্ন মহাকাশযান ইতিমধ্যেই আবিষ্কৃত হয়ে গেছে।

২.২ “ওসব অনাবশ্যক ভাবাবেগ কোনাে কাজেই লাগে না”— :
‘অনাবশ্যক ভাবাবেগ’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে? তাকে সত্যিই তােমার অনাবশ্যক বলে মনে হয় কি?

উত্তর: ‘অনাবশ্যক ভাবাবেগ’: কবিতা, গান, ছবি আঁকা, কথাসাহিত্য, নাটক, সিনেমা ইত্যাদির চর্চাকে ‘অনাবশ্যকভাবাবেগ’ বলে ‘পাগলা গণেশ’ গল্পে বােঝানাে হয়েছে।
‘অনাবশ্যক’ কি না বিচার: না, এগুলির কোনােটিকেই আমার অনাবশ্যক বলে মনে হয় না, কারণ এগুলির চর্চা মানুষের মনকে সতেজ, অনুভূতিশীল ও সৃষ্টিশীল রাখে।

২.৩ “চর্চার অভাবে মানুষের মনে আর ওসবের উদ্রেক হয় না।”মানুষের মন থেকে কোন্ কোন্ অনুভূতিগুলি হারিয়ে গেছে?

উত্তর: হারানাে অনুভূতি: মানুষের মনে ‘দয়া’, ‘মায়া’, ‘করুণা’, ‘ভালােবাসা ইত্যাদি অনুভূতি আর নেই, বিজ্ঞানের যান্ত্রিকতায় তা হারিয়ে গেছে।

২.৪ ‘ব্যতিক্রম অবশ্য এক আধজন আছে”ব্যতিক্রমী মানুষটি কে? কীভাবে তিনি ব্যতিক্রম হয়ে উঠেছিলেন?

উত্তর: প্রশ্নে উল্লিখিত ব্যতিক্রমী মানুষটি হলেন ‘পাগলা গণেশ’ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র বিজ্ঞানী গণেশ।
ব্যতিক্রমী’ হয়ে ওঠা: ৩৫৮৯ খ্রিস্টাব্দের দেড়শাে বছর আগে যখন মৃত্যুঞ্জয় টনিক আবিষ্কৃত হয়, তখন সকলের মতাে গণেশও টনিকটি খেয়েছিলেন। ফলে তিনি অমর হয়ে যান। সেই সময় থেকেই সুকুমার শিল্পবিরােধী আন্দোলন শুরু হয়ে গিয়েছিল। ফলে শিল্প, সংগীত, সাহিত্য ইত্যাদি চর্চার পাট ক্রমশ উঠে যেতে থাকল। গণেশের সেটা পছন্দ হল না। তা ছাড়া, বিজ্ঞানের বাড়াবাড়ির একটা সীমা থাকা দরকার বলেও তার মনে হল। চেষ্টা করে যখন গণেশ দেখলেন কালের চাকার গতি উলটো দিকে ফেরানাে যাবে না, তখন তিনি নিজে এই সভ্যসমাজ ছেড়ে হিমালয়ের এক গুহায় একাই আশ্রয়। নিলেন। সেখানে তিনি তাঁর কবিতাচর্চা, ছবি আঁকা, গানের চর্চা বজায় রাখলেন। এভাবেই গণেশ একজন ব্যতিক্রমী মানুষ হয়ে উঠলেন।

২.৫ “ও মশাই, এমন বিকট শব্দ করছেন কেন?”কার উদ্দেশে কারা এ কথা বলেছিল? কোন্ কাজকে তারা বিকট শব্দ’ মনে করেছিল ?

Amazon থেকে কিনুন স্টাইলিশ স্কুল ব্যাগ, আপনার শিশুর প্রতিদিনের সঙ্গী!

Plastic Flowers
Buy Now

উত্তর: হিমালয়ের গিরিগুহায় আশ্রয় নেওয়া গণেশ একদিন সন্ধ্যাবেলায় গলা ছেড়ে গান গাইছিলেন। হঠাৎ দুটো পাখাওয়ালা লােক লাসা থেকে ইসলামাবাদ উড়ে যেতে যেতে নেমে এসেগণেশকে উদ্দেশ্য করে রীতিমতাে ধমক দিয়ে মন্তব্যটি করেছিল। ‘বিকট শব্দ’-এর পরিচয়: গণেশের গলা ছেড়ে গান গাওয়াকেই তারা বিকট শব্দ’ বলে মনে করেছিল।

২৬ “গণেশ তাদের মুখশ্রী ভুলে গেছে”—গণেশ কাদের মুখশ্রী ভুলে গেছেন?তার এই ভুলে যাওয়ার কারণ কী বলে তােমার মনে হয়?

উত্তর: প্রশ্নোক্ত অংশটি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের পাগলা গনেশ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে। গণেশের তিন ছেলে ও এক মেয়ে আছে। তাদের মুখশ্রী তিনি একেবারে ভুলে গেছেন।
ভুলে যাওয়ার কারণ: গণেশের ছেলেমেয়েরা গণেশের কাছে গত একশাে বছর আসেনি। এই দীর্ঘ বিচ্ছেদের ফলেই তাদের মুখশ্রী গণেশ ভুলে গেছেন।

২.৭ “গণেশকে সসম্ভ্রমে অভিবাদন করে বলল”—কে, কী বলেছিল? তার এভাবে তাকে সম্মান জানানাের কারণটি কী?

উত্তর: প্রশ্নোক্ত অংশটি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের পাগলা গনেশ নামক গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে। একজন পুলিশ ম্যান গনেশকে সম্ভ্রম সঙ্গে অভিবাদন জানিয়ে বলেছিল- তিনি যে পাহাড় ময় এত কাগজ সরিয়ে দিচ্ছেন, তার কারণ কি? এটা কি নতুন কোন বিষয়ে গবেষণা? সম্মান জানানাের কারণ: তার এভাবে সম্মান জানানাের কারণ হল, গণেশ একসময়ে ছিলেন তাঁর শিক্ষক।

২.৮ “আমি পৃথিবীকে বাঁচানাের চেষ্টা করছি”বক্তা কীভাবে পৃথিবীকে বাঁচানাের চেষ্টা করেছিল? তার প্রয়াস শেষপর্যন্ত সফল হয়েছিল কি?

উত্তর: বক্তা গণেশ কবিতা লিখে, গান গেয়ে, ছবি এঁকে পৃথিবীর মানুষের ভেতরের মানবিক বােধগুলিকে জাগিয়ে তুলতে চেষ্টা করেছিলেন। এইভাবেই পৃথিবীকে বাঁচাতে চেষ্টা করেছিলেন তিনি।
হ্যা,তার এই প্রয়াস শেষপর্যন্ত সফল হতে চলেছিল। কারণ রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিবের কাছ থেকে গণেশ জানতে পেরেছিলেন যে, বর্তমানে লােকে গান গাইতে লেগেছে, কবিতা মকসাে করছে, হিজিবিজি ছবি আঁকছে। সে কথা শুনে গণেশ বুঝেছিলেন যে, দুনিয়াকে বাঁচানাের জন্য তার চেষ্টা সফল হতে চলেছে।

২.৯ “লােকটা অসহায়ভাবে মাথা নেড়ে বলল”—এখানে কার কথা বলা হয়েছে? সে কী বলল? তার অসহায়ভাবে মাথা নাড়ার কারণ কী?

উত্তর: এখানে অসহায়ভাবে মাথা নাড়া লােকটি হল একজন পুলিশম্যান। গণেশ যখন কলকাতার সায়েন্স কলেজে শিক্ষকতা করতেন, তখন সে ছিল তার ছাত্র।

পুলিশম্যানটি গণেশের কবিতা লেখা আছে এমন একটি কাগজ কুড়িয়ে নিয়ে ছিল। সেই কাগজটির দিকে কিছুক্ষণ চেয়ে থেকে সে বলেছিল যে, সে কিছুই বুঝতে পারছে না, কোনােদিনও সে সেসব পড়েনি এবং তাদের আমলে শিক্ষানিকেতনে সেসব পড়ানােও হত না। একইসঙ্গে সে জানায় যে, আরও আগে কবিতা নামে কী যেন একটা ছিল বলে সে শুনেছে।

• মাথা নাড়ার কারণ: গণেশের কবিতা পড়ে সে কিছুই বুঝতে পারেনি। গণেশের কবিতার ভাব বা আবেদন তার মাথাতে ঢোকেনি। এই কারণেই সে অসহায় ভাবে মাথা নেড়ে ছিল।

২.১০ “তিনজন মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে বসে রইল”—এই তিনজন কারা? তাদের মুগ্ধতার কারণ কী?

উত্তর: ‘তিনজন’-এর পরিচয়: এখা মন্ত্রমুগ্ধ যে তিনজনের কথা বলা হয়েছে, তারা হল গণেশের প্রাক্তন ছাত্র এক পুলিশম্যান, তার স্ত্রী আর তার মা।
মুগ্ধতার কারণ: পুলিশ ম্যান গণেশের কবিতা পাঠ করে কিছুই বুঝতে না পেরে চলে গেলেও পরের দিনই সে তার স্ত্রী এবং মা-কে নিয়ে আসে গণেশের কাছে, গণেশের কবিতা শোনার জন্য। গণেশ তাদের দেখে খুশি হয় এবং তাদের কবিতা শোনায়। তবে শুধু তাই নয়, গণেশ তাদের গান শোনায় এবং ছবিও দেখায়। গণেশের এই শিল্পকর্মে পুলিশ ম্যান, তার মা ও স্ত্রী মোহিত হয়ে পড়ে। তারা যেন কোনো অনাস্বাদিত বস্তুর আস্বাদন করতে থাকে। তাই তারা গণেশের কবিতা, গান শুনে এবং ছবি দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিল।

৩. ‘পাগলা গণেশ’ গল্পের মুখ্য চরিত্র গণেশকে তােমার কেমন লাগল?

উত্তর: প্রখ্যাত কথাশিল্পী শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় এর লেখা পাগলা গনেশ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র হলো গণেশ। তিনি একাধারে অসাধারণ এবং ব্যতিক্রমী একটি চরিত্র। মৃত্যুঞ্জয় টনিক গণেশকে অমরতা দান করেছে। তিনি নিজে বিজ্ঞানের অধ্যাপক, অথচ কেবল যুগের হুজুগে না চলে, নিছক বিজ্ঞান কর্মে নিজেকে ব্যাপৃত না রেখে, মানুষের মধ্যে মানসবৃত্তি বিকাশের তিনি আন্তরিক সচেষ্ট হয়েছেন। যুগ ধর্ম অনুযায়ী তখন পৃথিবীর সর্বত্র বিজ্ঞান ছাড়া আর যেন ভাবনা আর কোনো বিষয় নেই। গত ১৫০ বছরে বিজ্ঞানের অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে। আবার পাশাপাশি সুকুমার শিল্প বিরোধী আন্দোলন ও চলছে। তাই মাঁনব মন থেকে আবেগ, স্নেহ – মায়া – মমতা এই অনুভূতিগুলি যেমন হারিয়ে যাচ্ছে, তেমনি শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির পাঠও চুকে যাচ্ছে। তার তখন মনে হয়েছিল- বিজ্ঞানের বাড়াবাড়ীরও একটা সীমা থাকা দরকার।

এমত অবস্থায় প্রায় একক প্রচেষ্টায় কবিতা- গান- আঁকা ইত্যাদির চর্চার জন্য গণেশ হিমালয়ের গিরিগুহায় ডেরা বাঁধেন। সেখানে কবিতা লিখে তিনি ভাসিয়ে দেন বাতাসে, ভাবেন যদি কারো কাছে পৌঁছয়, যদি কেউ পড়ে। কখনো তিনি গান করেন, ছবি আঁকেন। এমন সৃষ্টিছাড়া কীর্তিকলাপ যার, তাকে তো পাগলা বলে মনে হতেই পারে। কিন্তু গণেশ পাগলা নন, তিনি আন্তরিক। যান্ত্রিক পৃথিবীর হইহুল্লার মাঝে নিঃসঙ্গ হলেও তিনি মানবতার পূজারী। বিজ্ঞান নির্ভর মানুষ একে অপরের থেকে বিচ্ছিন্ন। তাই পারস্পরিক আবেগের সূত্রে মানুষকে বাদ দিয়ে তিনি বিজ্ঞানের পাশে মানুষের সৃষ্টিশীলতা ও মানসবৃত্তিকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন। একক যুদ্ধের সার্থক সৈনিক গণেশ তাই সার্থক মানব চরিত্র হিসেবে এ গল্পে আত্মপ্রকাশ করেছেন। গল্প শেষে তাই রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব যখন জানান লোকে গান গাইতে লেগেছে, কবিতা মকসো করছে, হিজিবিজি ছবি আঁকছে, তখন গণেশের প্রাণময় উক্তি – যাক তাহলে আর ভয় নেই। দুনিয়াটা বেঁচে যাবে।

৪. অর্থ অপরিবর্তিত রেখে রেখাঙ্কিত শব্দগুলির পরিবর্তে নতুন শব্দ বসাও:

৪.১ ওসব অনাবশ্যক ভাবাবেগ কোনাে কাজেই লাগে না।

Amazon থেকে কিনুন খুব কম দামে Smart Watch!

Smart Watch
Buy Now

উত্তর: ওসব অপ্রয়ােজনীয় ভাবাবেগ কোনাে কাজেই লাগে না।

৪.২ কেউ ঠাট্টাবিদ্রুপ করল না।

উত্তর: কেউ উপহাস-পরিহাস করল না।

৪.৩ দুনিয়াটা বেঁচে যাবে।

উত্তর: পৃথিবীটা বেঁচে যাবে।

৪.৪ মহাসচিব তার বিমান থেকে নামলেন গণেশের ডেরায়

উত্তর: মহাসচিবতার আকাশযান থেকে নামলেন গণেশের আস্তানায়।

৪.৫ গণেশকে সসম্ভ্রমে অভিবাদন জানিয়ে বলল।

উত্তর: গণেশকে সসম্মানে অভিবাদন জানিয়ে বলল।

৪.৬ লােকে গান গাইতে লেগেছে, কবিতা মকসো করছে।

উত্তর: লােকে গান গাইতে লেগেছে, কবিতা অভ্যাস করছে।

৪.৭ হিমালয় যে খুব নির্জন জায়গা, তা নয়।

উত্তর: হিমালয় যে খুব জনহীন জায়গা, তা নয়।

৪.৮ ধুর মশাই, এ যে বিটকেল শব্দ। :

Amazon থেকে কিনুন সুন্দর প্লাস্টিক ফুল, আপনার ঘরকে সাজান এক নতুন রূপে!

Plastic Flowers
Buy Now

উত্তর: ধুর মশাই, এ যে বিকট শব্দ।

৫. এককথায় লেখাে—মহান যে সচিব, প্রতিরােধ করে যে, গতিবেগ আছে যার, মৃত্যুকে জয় করেছে যে, অন্ত নেই যার।

উত্তর:
মহান যে সচিব: মহাসচিব
প্রতিরােধ করে যে: প্রতিরােধী।
গতিবেগ আছে যার: গতিশীল।
মৃত্যুকে জয় করেছে যে: মৃত্যুঞ্জয়।
অন্ত নেই যার: অনন্ত

৬. সন্ধি বিচ্ছেদ করাে—মাধ্যাকর্ষণ, আবিষ্কার, মৃত্যুঞ্জয়, অনাবশ্যক, গবেষণা, অন্তরীক্ষ, গণেশ, হিমালয়, নির্জন, গবেষণাগার, পরীক্ষা।

উত্তর: মাধ্যাকর্ষণ = মাধ্য + আকর্ষণ।
আবিষ্কার = আবিঃ + কার
মৃত্যুঞ্জয় =মৃত্যুম্ + জয়।
অনাবশ্যক = অন্ + আবশ্যক।
গবেষণা = গাে + এষণা।
অন্তরীক্ষ = অন্তঃ + ঈক্ষ।
গণেশ = গণ + ঈশ ।
হিমালয় = হিম + আলয়।
নির্জন = নিঃ + জন।
গবেষণাগার = গাে + এষনা+ আগার
পরীক্ষা = পরি + ঈক্ষা

☛ সমস্ত অধ্যায়ের উত্তর পেতে: Click Here
৭. সমার্থক শব্দ লেখাে কৃত্রিম, পৃথিবী,আন্দোলন।

উত্তর:
কৃত্রিম = নকল।
আন্দোলন—আলােড়ন »
পৃথিবী—দুনিয়া, জগৎ

৮. প্রদত্ত বিশেষণগুলির পর উপযুক্ত বিশেষ্য বসাও এবং বাক্য রচনা করাে কৃত্রিম, মেদুর, সুকুমার, যান্ত্রিক, মন্ত্রমুগ্ধ, ফিরােজা।

উত্তর:

বিশেষণ    বিশেষণ – যুক্ত বিশেষ্য                  বাক্য 
              কৃত্রিম    কৃত্রিম উপগ্রহআকাশে এখন কৃত্রিম উপগ্রহ প্রায়ই দেখা যায়।
              মেদুর      মেদুর আকাশমেঘে মেদুর আকাশ স্নিগ্ধ সুন্দর হয়ে উঠল।
              সুকুমার    সুকুমার শিল্পকলাসুকুমার শিল্পকলা সকলেই শিল্পকলা পছন্দ করে।
                যান্ত্রিক    যান্ত্রিক গােলযােগ যান্ত্রিক গােলযােগের জন্য মােটরগাড়ি থেমে গেল।
            ফিরােজা     ফিরােজা রংফিরােজা রঙের শাড়ি নীনার খুব পছন্দ।
            মন্ত্রমুগ্ধ      মন্ত্রমুগ্ধ শ্রোতারমার গান শুনে শ্রোতারা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে বসে রইল।
৯. রেখাঙ্কিত পদগুলির কারক ও বিভক্তি নির্ণয় করো।

৯.১ গণেশও আর সকলের মতাে টনিকটা খেয়েছিল।

উত্তর: কর্তৃকারক, শূন্য বিভক্তি।

৯.২ তার গানের গলা বেশ ভালােই।

উত্তর: : সম্বন্ধপদ, এর’ বিভক্তি।

৯.৩ আকাশে একটা পিপে ভাসছিল।

উত্তর: অধিকরণকারক, ‘এ’ বিভক্তি।

৯.8 আজ সকালে গণেশকে কবিতায় পেয়েছে।

উত্তর: অধিকরণকারক, ‘এ’ বিভক্তি।

৯.৫ আমি পৃথিবীকে বাঁচানাের চেষ্টা করছি।

উত্তর: কর্মকারক, ‘কে’ বিভক্তি।

৯.৬ ও মশাই, অমন বিকট শব্দ করছেন কেন?

উত্তর: কর্মকারক, ‘শূন্য’ বিভক্তি।

৯.৭ রাষ্ট্রপুঞ্জের মহাসচিব তাঁর বিমান থেকে নামলেন।

উত্তর: অপাদানকারক, ‘থেকে’ অনুসর্গ।

৯.৮ তিনজন মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে বসে রইল।

উত্তর: করণকারক, ‘শূন্য’ বিভক্তি।

☛ সমস্ত অধ্যায়ের উত্তর পেতে: Click Here

You may also like: সপ্তম শ্রেণী ইতিহাস তৃতীয় অধ্যায়

Class-7 Bangla Pagla-Gonesh Question-Answer

Official Website: Click Here

Class-7 Bangla Pagla-Gonesh Question-Answer

সপ্তম শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের পাগলা গণেশ প্রশ্ন-উত্তর

Class-7 Bangla Pagla Gonesh

Amazon থেকে কিনুন স্টাইলিশ স্কুল ব্যাগ, আপনার শিশুর প্রতিদিনের সঙ্গী!

Plastic Flowers
Buy Now

Leave a Reply