Class 6 Science Model Activity Task Part- 8

Class 6 Science Model Activity Task Part- 8

ষষ্ঠ শ্রেণীর পরিবেশ ও বিজ্ঞান

Class 6 Science Model Activity Task Part- 8

১. ঠিক উত্তর নির্বাচন করাে : 

১.১ সিঙ্কোনা গাছের ছাল থেকে পাওয়া যায় – 

উত্তর: (খ) কুইনাইন 

১.২ কৃষিক্ষেত্রে সার হিসেবে যা ব্যবহৃত হয় তা হলাে – 

উত্তর: (ঘ) ইউরিয়া

১.৩ কার্বন টেট্রাক্লোরাইডের সংকেত হলাে – 

(গ) CCl4

১.৪ হেমাটাইট যে ধাতুর আকরিক তা হলাে – 

উত্তর: (গ) লােহা

১.৫ আয়তন পরিমাপের একক হলাে – 

উত্তর: (ঘ) ঘন সেন্টিমিটার

১.৬ অবিশুদ্ধ রক্ত হলাে – 

উত্তর: (খ) যে রক্তে O2 -এর তুলনায় CO2 বেশি থাকে 

১.৭ যেটি আগ্নেয়শিলা তা হলাে – 

উত্তর: (ঘ) গ্রানাইট

১.৮ দৈর্ঘ্য পরিমাপের ক্ষুদ্রতম একটি হলাে – 

উত্তর: (ঘ) মিলিমিটার

১.৯ মানুষের বুড়াে আঙুলে যে ধরনের অস্থিসন্ধি দেখা যায় সেটি হলাে – 

উত্তর: (গ) স্যাডল সন্ধি

২. শূন্যস্থান পূরণ করাে : 

২.১ সাগরকুসুম আর ___________ মাছের মধ্যে মিথােজীবী সম্পর্ক দেখা যায়। 

উত্তর: ক্লাউন

২.২ কোনাে কঠিন পদার্থের বড়াে টুকরােকে ভেঙে ছােটো করা হলে ছােটো টুকরােগুলাের উপরিতলের মােট ক্ষেত্রফল বড়ােটার উপরিতলের ক্ষেত্রফলের তুলনায় ___________ যায়।

উত্তর: বেড়ে যায়।

২.৩ রান্নার বাসনের হাতলে প্লাস্টিকের আস্তরণ দেওয়ার কারণ হলাে ধাতুর চেয়ে প্লাস্টিকের তাপ পরিবহণের ক্ষমতা ___________ ।

উত্তর: কম ।

৩. ঠিক বাক্যের পাশে ‘ আর ভুল বাক্যের পাশে ‘🗙‘ চিহ্ন দাও :

৩.১ কোনাে স্প্রিংকে চাপ দিয়ে সংকুচিত করা হলে তার মধ্যে গতিশক্তি সঞ্চিত হয়।

উত্তর: 🗙

৩.২ কোনাে তরলের প্রবাহিত হওয়ার বেগ বাড়লে সেই তরলের মধ্যের চাপ বেড়ে যায়। 

উত্তর: 🗙

৩.৩ লিগামেন্ট পেশির সঙ্গে হাড়কে যুক্ত করে।

উত্তর: 🗙

৪. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :

৪.১ SI পদ্ধতিতে বলের একক কী? 

উত্তর: SI পদ্ধতিতে বলের একক নিউটন।

৪.২ জলের গভীরে গেলে তরলের চাপ কীভাবে পরিবর্তিত হয় ?

উত্তর: তরলের চাপ তরলের গভীরতার সাথে সমানুপাতিক অর্থাৎ যত গভীরে গেলে চাপ ততাে বাড়বে।

৪.৩ মানবদেহের কোথায় অচল অস্থিসন্ধি দেখা যায়? 

উত্তর: মানবদেহের মাথার করোটিতে অচল অস্থিসন্ধি দেখা যায়।

৫. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও :

৫.১ বিভিন্ন প্রাণীদের থেকে জামাকাপড় তৈরির উপাদান পাওয়া যায়’ – উদাহরণের সাহায্যে ব্যাখ্যা করাে।

উত্তর: বিভিন্ন প্রাণীদের থেকে আমরা জামা-কাপড় তৈরির উপাদান পাই। যেমন রেশম পাওয়া যায় রেশম মথ থেকে, উল পাওয়া যায় ভেড়ার থেকে, পশম পাওয়া যায় পশমিনা ছাগলের লোম থেকে।

৫.২ জল ও বালির মিশ্রণ থেকে কী কী উপায়ে বালিকে পৃথক করা যায়? 

উত্তর: জল ও বালির মিশ্রণ থেকে বালিকে পৃথক করার জন্য আস্রাবণ ও পরিস্রাবণ এই দুই পদ্ধতির সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

৫.৩ 0.09 বর্গমিটার ক্ষেত্রফলে 90 নিউটন বল প্রযুক্ত হলে যে পরিমাণ চাপ সৃষ্টি হবে তা নির্ণয় করাে। 

উত্তর: 

0.09 বর্গমিটার ক্ষেত্রফলে 90 নিউটন বল প্রযুক্ত হলে যে পরিমাণ চাপ সৃষ্টি হবে তা নির্ণয় করো।

৫.৪ রক্তের কাজ কী কী? 

উত্তর: রক্তের কাজগুলি হলো-
(i) জীবাণুদের বিরুদ্ধে দেহে রোগ প্রতিরোধ গড়ে তোলা।
(ii) দেহে তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখা।
(iii) খাবার হজমের পর দরকারি খাদ্য কণাগুলি শরীরের আনাচে কানাচে পৌঁছে দেওয়া।

☛ সমস্ত বিষয়ের উত্তর পেতে: Click Here

৫.৫ “ভোতা ছুরিতে সবজি কাটা শক্ত” — চাপের ধারণা প্রয়ােগ করে কারণ ব্যাখ্যা করাে। 

উত্তর: ভোতা ছুরির মুখের ক্ষেত্রফল বেশী। তাই সবজির উপর ছুরির ভোতা প্রান্ত রেখে বল প্রয়োগ করলে অপেক্ষাকৃত কম চাপ পড়ে, ফলে সবজি সহজে কাটা যায় না।

৫.৬ মানবদেহে কীভাবে ফুসফুস থেকে বিশুদ্ধ রক্ত বাম নিলয়ে পৌঁছােয় ? 

উত্তর: ফুসফুস থেকে বিশুদ্ধ রক্ত ফুসফুসীয় শিরা দিয়ে বাম অলিন্দে পৌঁছায়। তারপর বাম অলিন্দ সংকুচিত হয়ে সেই রক্ত দ্বীপত্রক কপাটিকা নামের একমুখী দরজা দিয়ে বাম নিলয়ে পৌঁছায়।

৫.৭ জলে গােলার পরে চিনিকে আর চোখে দেখা যাচ্ছে না। কী পরীক্ষা করলে তুমি বলতে পারবে যে চিনি হারিয়ে যায়নি, ঐ দ্রবণেই আছে? 

উত্তর: উর্ধ্বপাতন বা কেলাসন পরীক্ষা দ্বারা প্রমাণ করা যাবে যে জল ও চিনির দ্রবণে চিনি দ্রবণের মধ্যে আছে, হারিয়ে যায়নি।

৬. তিন-চারটি বাক্যে উত্তর দাও :

৬.১ ‘স্ট্রেপ্টোমাইসেস হলাে উপকারী ব্যাকটেরিয়া’ – বক্তব্যটির যথার্থতা ব্যাখ্যা করাে। 

উত্তর: কিছু ব্যাকটেরিয়া মানুষের দেহে রোগ সৃষ্টি করে, আর কিছু ব্যাকটেরিয়া আছে যা থেকে বিভিন্ন জীবাণুদের মেরে ফেলার ওষুধ তৈরি হয়। এমনই একটি ব্যাকটেরিয়া হলো স্ট্রেপ্টোমাইসেস। এই ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন প্রজাতি থেকে ৫০ টারও বেশি ব্যাকটেরিয়ানাশক, ছত্রাকনাশক, পরজীবীনাশক ওষুধ পাওয়া যায়। স্ট্রেপ্টোমাইসিন, এরিথ্রোমাইসিন হলো স্ট্রেপ্টোমাইসেস থেকে পাওয়া এইরকমই ওষুধ যা আমাদের শরীরে ঢুকে পড়া জীবাণুদের মেরে ফলে। সুতরাং বলা যায়, স্ট্রেপ্টোমাইসেস হলো উপকারী ব্যাকটেরিয়া।

৬.২ জলে দ্রবীভূত হওয়ার পরে নুনকে সেই দ্রবণ থেকে ফিরে পেতে হবে। এই কাজে কোন পদ্ধতিটি – পরিস্রাবণ, না পাতন – অনুপযুক্ত এবং কেন?

  উত্তর: জলে দ্রবীভূত নুনকে আলাদা করার জন্য পরিস্রাবণ পদ্ধতিটি অনুপযুক্ত।
তরল ও কঠিন পদার্থের যে মিশ্রণে কঠিন পদার্থের কণাগুলো আলাদা করে দেখা যায় সেই মিশ্রণ থেকে পরিস্রাবণ পদ্ধতিতে কঠিন পদার্থের কণাগুলো আলাদা করা যায়। এই পদ্ধতিতে ফিল্টার কাগজে ওই মিশ্রণ ঢাললে তরল পদার্থ কাগজ ভেদ করে চলে আসে আর কঠিন পদার্থের কণাগুলো কাগজের উপর জমা হয়।
কিন্তু জল ও নুনের মিশ্রণে আলাদা করে নুনের কণাগুলো দেখা যায় না। তাই পাতন পদ্ধতিতে বাষ্পীভবন ও ঘনীভবন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নুন আলাদা করা হয়।

৬.৩ বল বলতে কী বােঝায় ব্যাখ্যা করাে। 

উত্তর: কোনো স্থির বস্তুকে গতিশীল করতে বা গতিশীল বস্তুর বেগ বাড়াতে, কমাতে বা শূন্য করে দিতে বা গতির দিক বদল করতে বাইরে থেকে যা প্রয়োগ করা হয় তাই হলো বল। যেমন ড্রয়ার টেনে খোলা ও ঠেলে বন্ধ করা, গড়িয়ে আসা ফুটবলকে পা দিয়ে আটকানো, স্থির থাকা টেবিলকে টেনে সরানো। এইরকম নানা কাজে আমাদের কখনও জিনিস টানতে বা কখনও ঠেলতে হয়। এই টানা বা ঠেলা হলো বল প্রয়োগ করা।

☛ সমস্ত বিষয়ের উত্তর পেতে: Click Here

৬.৪ মানবদেহে প্রশ্বাস আর নিশ্বাস প্রক্রিয়া কীভাবে ঘটে? 

উত্তর: মানবদেহে পাঁজরের ফাঁকে পঞ্জর পেশি এবং বুক আর পেটের মাঝখানে ভেতরে আছে মধ্যচ্ছদা। এগুলির সাহায্যে একবার আমাদের বুকের খাঁচা ফুলিয়ে তোলা হয়, তখন বাতাস ভেতরে ঢোকে। একে বলে প্রশ্বাস। আবার এই পেশিগুলো ঢিলে হয়ে গেলে বুকের খাঁচা চুপসে যায়, আর বাতাস ভেতর থেকে বেরিয়ে যায়। একে বলে নিশ্বাস।

৬.৫ “সমস্ত জীবাশ্ম জ্বালানির মূলেই আছে সূর্যের শক্তি” – ব্যাখ্যা করাে। 

উত্তর: সৌর শক্তি খাদ্যের মাধ্যমে উদ্ভিদ বা প্রাণী দেহে রাসায়নিক শক্তি বা স্থিতিশক্তি রূপে সঞ্চিত থাকে। বহু কোটি বছর ধরে গাছপালার অবশেষ মাটিতে চাপা পড়ে ধীরে ধীরে গরমে ও চাপে কয়লায় পরিণত হয়েছে। আবার উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহাবশেষ পাললিক শিলার নীচে থাকতে থাকতে পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাসে পরিণত হয়েছে। পেট্রোলিয়াম থেকেই ডিজেল, পেট্রল, কেরোসিন ইত্যাদি জ্বালানি আমরা পাই। সুতরাং বলা যায় সমস্ত জীবাশ্ম জ্বালানির মূলেই আছে সূর্যের শক্তি

৬.৬ তােমার বন্ধুর ওজন 60 কেজি আর উচ্চতা 4.5 ফুট। তােমার ঐ বন্ধুর দেহভর সূচক নির্ণয় করাে। তােমার বন্ধুর দেহভর সূচক সম্বন্ধে তােমার মতামত লেখাে।

উত্তর: বন্ধুর ওজন= 60 কেজি
উচ্চতা= 4.5 ফুট = 4.5 × 0.3048 মিটার = 1.37 মিটার
আমরা জানি,

দেহভর সূচক = ওজন ÷ (উচ্চতা)2
= 60 ÷ (1.37)2
= 60 ÷ 1.88
= 31.91

☛ সমস্ত বিষয়ের উত্তর পেতে: Click Here

1. You may also like: Class 6 Model Activity Task 2021 All Subjects

2. You may also like: কীভাবে ‘Student Credit Card’ এর জন্য আবেদন করতে হবে।

Class 6 Model Activity Task Science Part- 8 November

Official Website: Click Here

Class 6 Science Model Activity Task 2021

Class 6 Model Activity Task Science Part- 8 November

Leave a Comment